ধোনটা তার প্যান্টির খাজে চেপে ধরলাম
PART 01
আমার বোন তিশা
, সত্যিকারের আগুনের গোলা। বয়সন্ধিকালে সে ফুটে উঠতে শুরু করল, যেন সবচাইতে সুন্দও ফুলটা কুঁড়ি থেকে ফুটে উঠতে শুরু করেছে। শরীরের এখানে সেখানে তার বেড়ে উঠা, কোথাও বা সরু হয়ে যা্ওয়া এবং গোলাকার আকৃতি পা্ওয়া সবই স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হয়ে উঠতে শুরু করল। সে এখন আঠার, আমার থেকে দুই বৎসরের ছোট, আমার দেখা অনেক সুন্দরী মেয়েদের চাইতে সে অনেক অনেক সুন্দর। আকৃতিগত দিক দিয়েই কেবল সে সুন্দরী তাই নয়, নারীর মোহনীয় কোমলতা, সুন্দও নাক, সুগঠিত হাত-পায়ের আঙ্গুল, কালো লম্বা তার ঘন কালো কেশ, আয়তকার চোখ।
কথা বলার সময় তার চোখ আর চুলের নরন-চরণ সত্যিই চোখে পড়ার মত। খুবই প্রানবন্ত। পোশাক আশাকের ব্যপাওে সে বরাবরই রুচিশীল। সে জানে কোন পোশাকে তাকে সত্যিই আবেদনময়ী লাগে। তিশা আর আমি ছোটবেলা থেকেই বন্ধুর মত বেড়ে উঠেছি, বাবা-মা শিখিয়েছে একে অন্যকে কিভাবে সহযোগীতা করতে হয়। আমরা বেড়ে উঠেছি একে অন্যেও প্রতি দায়িত্ববোধ নিয়ে। একই ধরণের ব্যক্তিত্ব আমাদেও দুজনের। বিশ্বস্ত, দুষ্ট কিন্তু সৎ। ভাই-বোনের বন্ধন আরও গভীর হল, যখন বাবা-মা আমাদেও নতুন এই বাসায় নিয়ে এল। আমরা দুজনেই বড় বড় দুটো বেডরুম পেলাম। বিব্রতকর ব্যপার হল, তিশা আর আমার দুজনের বেডরুমের মাঝখানে একটাই বাথরুম, দুজনের বেডরুম দিয়েই ঢুকা যায় এতে।
দরজা লক করা যায়না ভেতর খেকে, কাজেই আমরা দুজনেই খুব সতর্ক থাকি তা ব্যবহারের সময়। নক করে, ভালভাবে বুঝে তারপর ঢুকতে হয় ভেতরে। এমনও হয়েছে যে, হয়তো দুর্ঘটনাক্রমে ভেতরে ঢুকে পড়েছি কিন্তু লাইট অফ খাকার কারনে কারও বিব্রত হতে হয়নি। একে অন্যকে অনেক বিশ্বাস করতাম আমরা। এধরণের কোন ঘটনা ঘটে গেলে আমরা হাসাহাসি করতাম, মাঝে মাঝে ভাবতাম সত্যিই কি বিব্রতকর অবস্থাই না হল। এমন হত, আমি হয়তো ঢুকে পড়েছি যখন সে প্রশ্রাব করছিল, কৌতুক কওে বললাম, আমি মনে হল শুনলাম সাপ হিস হিস করছে। আবার ও হয়তো ঢুকে পড়েছে, বলল- আমার টার্গেট প্র্যকটিস ঠিকমত হচ্ছে কিনা তা দেথতে এসেছে সে।
এনকম কৌতুক করে আমরা সবকিছু হালকা করে নিতাম। আমরা দুজনেই যথেষ্ট বড় হয়েছি, প্রাপ্তবয়স্ক হয়েছি। আমি banglachoti আগেই বর্ণনা করেছি সে কতখানি সুন্দরী। আমি তার নারীত্বেও সম্মান করি, কারণ আমি তার ভাই, কিন্তু প্রত্যেক মানুষেরই অন্য আরএকটি দিক থাকে, যে খুর একটা কেয়ার করেনা সুন্দর্ ওই শরীরটা কার? তিশা খুবই যৌনাবেদনময়ী একটি মেয়ে! সে ৫ ফিট ২ মত হবে। তার পাদুটো সুন্দও আর লম্বামত দেখতে। তার ব্রা এর সাইজ আমি বলতে পারবোনা কারণ ওই ব্যপারটা তেমন বুঝিনা আমি কিন্তু এটা বলতে পারি তার দুধ পূর্নবয়স্ক একজন মানুষের হাতে সুন্দরভাবে এটে যায়। তার সরু কোমর আর সুবিশাল পাছা তার হাটাচলায় জৌলুশ এনে দেয়। তাকে নিয়ে আমার এই অস্থির চিন্তগুলো, কামণাগুলো সবসময় স্তিমিত কওে রাখতাম। ভাইবোনের সম্পর্ক আমার কাছে প্রাধান্য পেয়েছে সবসময়, নারী হিসেবে তাকে ভাবার চেয়ে, সম্মানের চোখে তাকে দেখতে বেশী অভ্যস্ত ছিলাম। তাই সেও আমাকে বিশ্বাস করত। ভাইবোনের সম্পর্ক ভালই চলছিল, কিন্তু সে সম্পর্কে বাধ সাধল তার নেভী-ব্লু জীনস আর টি- শাটূ। তার হাই স্কুলের বার্ষিক অনুষ্ঠানে আমার ইনভাইটেশন ছিল। সেখানে রোকেয়া নামে একটা মেয়ে আসবার কখা, রেডি হচ্ছি সেখানে যাব বলে। গোছল করছিলাম, হঠাৎ দরজায় টোকা, একটু ফাক করে ধরলাম যাতে সে ভেতরে আসতে পারে। টয়লেটে যাবার পথে তিশা বলল- ধন্যবাদ ভাইয়া, প্রশ্রাব করার পর আমাকে অনুষ্ঠানে যোগ দেবার জন্য রেডি হতে হবে।
িছুসময় চুপচাপ, তারপর আমি তার প্রশ্রাবের শব্দ শুনতে পেলাম। আবার তিশা বলল- ভাইয়া, তুমি কি যাবে অনুষ্ঠানে? হ্যা, মনে হয় মজা হবে- বললাম আমি। গতবছর, খুব একটা ভাল হয়নি, কিন্তু এবছর ভাল হবে মনে হয়- সে বলল। না দেখলেও বুঝতে পারলাম সে প্রশ্রাবের পর পানি ব্যবহার করছে। হ্যা, যদি তারা নতুন কিছু আয়োজন করে – বললাম আমি। ভাইয়া, তুমি মনে হয় যাবার জন্য খুওওওব উদ্গ্রিব হয়ে আছো? – দুষ্টু হেসে তিশা বলল। দুষ্টু হেসে আুম বললাম, মওে যাচ্ছি যাবযর জন্য। আসলে আমার বোন ভুল কিছু বলেনি। তিশা সিন্ক এর পাশে দাড়িয়ে মেকাপ করছিল। সে ইতিমধ্যে তার পোষাক পড়ে ফেলেছে যদিও পিঠের কাছে তার চেইনটা খোলা। তার পোষাক ছিল ঢিলেঢালা মত, দেখে মনে হচ্ছিল দুহাত গলে তা যেকোন সময় নীচে নেমে আসবে। তার পিঠের দিককার ফর্সা ত্বক দেখা যাচ্ছিল। আঢ়চোখে আমি দেথছিলাম। সিন্কের কাছে আসলাম আমি, চিরুনি দিয়ে মাথা আচড়াতে লাগলাম। এটা ওটা নিয়ে কথা বলতে লাগলাম তিশার সাথে। তাহলে তো রাকিবের সাথে মনে হয় চুটিয়ে প্রেম চালাবি? – ওকে বললাম আমি। হ্যা এরকমটা হতেই পারে। তোমারও তো রোকেয়ার সাথে কথা বলার জন্য গলা মনে হয় শুকিয়ে আছে? – তিশা বলে। ঠিকই বলেছিস। – আমি বলি। তিশা আমাকে প্রায় রেডি হতে দেখে বলল তার পিঠের চেইনটা লাগিয়ে দিতে। আমি তার পেছনে গেলাম এবং ভেজা আঙ্গুলে তার চেইনটা তুলে দিতে গিয়ে দেখলাম যে সে ব্রা পড়েনি। হঠাৎ করে একটু গরম হয়ে উঠলাম, টাওয়েল এর নিচে আমার ধোনটা একটু শক্ত হয়ে উঠলো।
বললাম- তিশা, তোর ড্রেস এর ভেতর দিয়ে তো অনেক কিছুই দেখা যায় রে। পিঠের কাছে তার চেইনটা আটকে গেল। সে হেসে বলল- হ্যা, জানি কিন্তু অতটা বেশী নয় যতটা তুমি বলছ। সে তার কোমরটাকে বাকা করে দিয়ে হাত দুটো উচুতে তুলতে চেস্টা করল তার জামার হাতা ঠিক করতে, তার পিঠের দিকের চেইন ঠিক মত লাগাতে গিয়ে দুহাত দিয়ে ধরার চেষ্টা করলাম, এতে করে আমার কোমরের সাথে তার পাছাটা ঠেকে গেল, আমার ধোনটা তখনও দাড়িয়ে ছিল কারন সামনের আয়নাতে তার দুধ দুটো দেখা যাচ্ছিল। মুহুর্তেই দুইজনে বুঝে নিলাম কি হয়েছে? সে তার পাছাটা আমার কোমরের কাছ থেকে দ্রুত সরিয়ে নিল। হেসে উঠলাম আমরা। হুম , মনে হয় একটু বেশীই বুকের খাঁজ দেখা গেল। হেসে বললাম আমি। সে ঠোট কামড়ে ধওে মৃদু কষাঘাত করে আমাকে বলল- দেখা যায় ভাল হয়েছে! এখন তাড়াতাড়ি চেইন লাগিয়ে দাও। সে ভাল করে ঘুরে দাড়াবার পর চেইন লাগাতে সমর্থ হলাম। অন্তত তুমি চিন্তা কর যে আমি দেখতে সুন্দর।