Monday, November 4, 2024

স্বামী_বিদেশে_তাই_ভাসুরকে_দিয়ে।_চটি_গল্প_।বাংলা_চটি

স্বামী_বিদেশে_তাই_ভাসুরকে_দিয়ে।_চটি_গল্প_

বাংলা_চটি


প্রিয় বন্ধুরা আজকে তোমাদের জন্য স্পেশাল একটি গল্প নিয়ে চলে আসলাম

 আজকের গল্পটিতে আমার লাইফে ঘটে যাওয়া একটা সত্য ঘটনা শেয়ার করব আপনাদের সাথে আমার স্বামী বিদেশ থাকায় আমার ভাসুরের সাথে আমি কিভাবে আলার মাঠে চাষ করে নিলাম সেই কাহিনী শেয়ার করবো তোমাদের সঙ্গে তাই ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন আশা করি ভাল লাগবে তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল গল্পটিতে শুরু করি আমার এখন বয়স 32 বছর আমার স্বামী বিদেশে থাকেন আমার এক মেয়ে আছে তার বিয়ে হয়ে গেছে এই বয়সেও আমার শরীরের গঠন খুব ভাল সুন্দর আমি লম্বা 5 ফুট 5 ইঞ্চি আমি সবসময় হালকা কালারের পাতলা শাড়ী আর হাত কাটা ব্লাউজ পড়ে আমি যখন বাইরে বের হই লোকজন আমার দিকে হা করে তাকায়ে অনেকে আবার আমার পিছে পিছে চলে আমার মাকে দুলুনি দেখে মাঝে মাঝে কমেন্ট শুনতে পাই কি সুন্দর মহিলা আমার মনে.




হয় তারা যেন তাদের চোখ দিয়ে আমাকে গিলে খাচ্ছে এরকম বৃষ্টি দেখতে ভালো লাগে কিন্তু আমার সত্যিই একজন চাই যে আমার মাঠের জ্বালা মিটাতে পারবে আমি খুব খেলা পাগল মহিলা আমি খেলাধুলার গল্প পড়তে ভালোবাসি তার বাসায় ফিল্ম দেখি আমি আমার আঙ্গুল মাঠে নামিয়ে হাতের কাজ করি মাঝে মাঝে কলা গাজর শসা যার সামনে থাকে তাই মাঠে নিয়ে চাষ করি কিছুদিন আগে আমার ভাসুর আমার বাসায় বেড়াতে আসলো তার বয়স 40 বছর প্লাস খুব সুন্দর হ্যান্ডসাম কিন্তু আমার মনে কোন খারাপ ইচ্ছা জাগে নি ভাসুরকে নিয়ে একদিন আমি বাজার থেকে বাসায় ফিরলাম হাসুর একা বাসায় ছিল আমার কাছে বাহিরে দরজার চাবি ছিল তাই আমি নক না করে চাবি দিয়ে দরজা খুলে ভিতরে ঢুকলাম আমি দেখলাম ঘরের দরজা খোলা ভেতরে তাকালাম আমি তো ঘরের ভেতরে চোখ রেখে অবাক হয়ে দেখলাম.


আশুরা না একটা খেলাধুলার গল্পের বই এক হাতে ধরে অন্যহাতে খেলোয়াড় ধরে হাতে কাজ করছে ভাসুরকে স্বাস্থবান মনে হলো ভাসুরের কোন দিকে খেয়াল নেই আমি যে বাসায় এসে গেছি বুঝতে পারল না ভাসুরের খেলোয়াড় দেখে ইচ্ছে করছিল গিয়ে হাত দিয়ে ধরে অনুভব করি কিন্তু সাহস হলো না ভেতরে ঢুকতে আমি তাড়াতাড়ি বাথরূমে গিয়ে মাঠে হাতের কাজ করে শরীর ঠান্ডা করলাম জিজ্ঞাসা করলাম কোন অসুবিধা হচ্ছে কিনা ভাসুর বলল না না কোন অসুবিধা নাই আমার অনেক মজা লাগছে তোমার এখানে আমি মনে মনে বললাম মজা তো লাগবেই আমার বই পড়ে তার হাতের কাজ করে ভালই মজা করছ সেদিন রাতে আমি ঘুমাতে পারলাম না চোখ বুঝলেই ভাসুরের খেলোয়াড় বিষয়কে প্রায় একঘণ্টা শুয়ে থাকার পর কিছুটা দ্বিধা দ্বন্দ্ব নিয়ে বাসর ঘরে গেলাম ঘরের লাইট জ্বলছে আর ভাসুর গভীর ঘুমে.



বিহারের উপরে উঠে আছে এতে করে খেলোয়াড় দেখা যাচ্ছে আধা শক্ত হয়ে আছে মনে হয় স্বপ্নে কারো সাথে খেলাধুলা করছে আমি আস্তে আস্তে সাহস করে ওর খেলোয়াড় হাত দিয়ে ধরলাম আর আমার হাত লাগতেই ওথেলো শক্ত হয়ে বেড়ে ওঠে একদম বাসের মতো হয়ে গেল কত স্বাস্থবান এই বয়সে এতো স্বাস্থ্যমান খেলোয়াড়গণ আমার শরীর কাঁপতে লাগলো আমার স্বামী এটার অফ দিচ্ছিল আমি আর কিছু না ভেবে ভাসুরের খেলোয়াড় নিয়ে খেতে লাগলাম প্রায় দশমিনিট হওয়ার পর ভাসুরের খেলোয়াড় কেঁপে উঠে গর গর করে পানি ফেলবে ভাসিয়ে দিল আমি পুরো প্রাণী গিলে খেয়ে ফেললাম আমি ভাবীর দিকে তাকালাম জেগে উঠল কিনা দেখলাম এখনও গভীর ঘুমে আসলে ঘুমাচ্ছে না অভিনয় করছেন আমি আমার রুমে এসে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম পরদিন সকালে যখন ভাসুরের সাথে দেখা হল আমার মনে হল ভাসুক যেন কিছু বলতে চাইছে আর প্রথমবার লক্ষ্য.


গোলাম হাসি আমার দিকে নজর দিচ্ছে আমি বললাম চলো আজকে একটা মুভি দেখি হলে গিয়ে ভাসুর খুব খুশি হলো দুপুরের খাওয়া-দাওয়া করে আমরা রেডি হলাম মুভি দেখতে যাওয়ার জন্য আমি আজ সব সময় থেকে একটু বেশি নিজের শারীরিক বাধলাম আমি দেখছি ভাসুরের চোখ বারবার আমার ওই দিকে যাচ্ছে আমি বললাম কি ভাষা এমন করে কী দেখছিস ভাসুর বললো এখনো তুমি অনেক সুন্দরী আমি শুধু হাসলাম মুখে কিছু বললাম না এরপর একটা রিকশায় চড়ে সিনেমা হলে গেলাম রিক্সায় একে অপরের সাথে ছোয়া লাগল আমি খুব উপভোগ করলাম মুভি দেখার সময় আমি ভাসুরের হাত শক্ত করে চেপে ধরে রইলাম দুজনই খুব উত্তেজিত ভাসির এক হাত আমার পেটের সামনে রাখল এতে আমার পিঠে ওর হাতে লাগছিল আমি কিছু না বলে ভাসুর কি করে তা দেখতে লাগলাম না শুধু আমার থেকে কোনো বাধা না পেয়ে এবার উপর.



প্রিয়াঙ্কার পিপি চাটতে লাগলো আমার শরীর অবশ হয়ে আসতে লাগলো আরো ভাল লাগছিল আমার পেটের ডাক্তার শক্ত আর বড় হয়ে উঠল ভাসুর দুই আঙুলের মাঝে নিয়ে পেঁপে বাটা চাপতে লাগল নুসরাতের লাগল কিছুক্ষন এভাবে নিয়ে খেলে ভাসুর এবার হাত পেটের ওপর রাখল তারপর একটা আঙ্গুল দিয়ে খোচাতে লাগল এরপর 7 আরেকটু নিচে নামিয়ে আমার মাথার উপরের দিকের ঘাসে হাত বুলাতে লাগল এরপর আরো নিচে নামিয়ে একটা আংগুল আমার মাথার ভেতর দিয়ে ঘষতে লাগল আমার শরীর দিয়ে যেন আগুন বেরহচ্ছিল আমার পক্ষে আর চুপ করে থাকা সম্ভব হচ্ছিল না আমি ভাসুরের কানে ফিসফিস করে বললাম ভাসুর চলো বাসায় চলে যায় আমি উঠে আমার শারীরিক করে হল থেকে বেরিয়ে এলাম না শুধু আমার পিছু পিছু চলে এল আমি ওর খেলোয়াড়ের উপর হাত রাখল আমার হাতে হাত রেখে চাপতে লাগলো.


বাসার ভিতরে ঢুকেই আমি দরজা ভাল করে বন্ধ করে দিলাম ওকে জড়িয়ে ধরে ওর মুখে নিয়ে খেতে লাগলাম আমি আমার সব খুলে ফেললাম আমি এখন শুধু আমার ছোট কাপড় পরে ভাসুরের সামনে দাঁড়ালাম দু'জনে উত্তেজিত খুলে ফেললাম ডাক চাপতে লাগল এরপর মাছের উপর দিয়ে ঠিক দুই ঠোঁটের মাঝে ওর নাক ঘষতে লাগলো মনে হচ্ছে ভাসুরের আমার মাছের গন্ধ ভালো লাগছে এরপর ভাসুর আমার প্যান্টের কাপড় ও মাছের কাপড় নামিয়ে ফেললো আমি দুজন এখন পুরোপুরি বাচ্চাদের মত হয়ে গেলাম ভাসুর কিছুক্ষন আমার দিকে চেয়ে রইল ভাসুরের দেলোয়ার শক্ত লোহা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে আমার দাবী বোটা শক্ত হয়ে আছে দুজনের চোখে মুখে খেলার বৃষ্টি ভরা ভাসুর আমার ডাব নিয়ে চাটতে লাগল ভিডিও খেতে লাগলো আমি ভাবলাম.



এটা চেপে ধরলাম বললাম খেলা আমার ডাবের পানি বের করে দে আমার ডাবের পানি খেয়ে খেয়ে শক্তি বাড়ান আমি এক হাতে ভাসুরের খেলোয়াড় ধরে চাপতে লাগলাম গান আগে-পিছে করতে লাগলাম ভাসুরের খেলোয়াড় যেন আমার হাতের ছোয়া পেয়ে আরো শক্ত হয়ে উঠল আমরা ঘুরে গিয়ে পজিশনে গিয়ে আমি ভাসুরের খেলা নিয়ে খেতে লাগলাম আর ভাসুর আমার মার খেতে লাগল ভাসুরের কসম সে মুখ আবার মাঠের ভিতর আগুন জ্বেলে দিল আমি যেন স্বর্গবাসী এত সুখ আগে কোনদিন পাই নাই আমি বললাম হ্যা হ্যা আসলে আমার আরোজোরে খাও আমার স্বামী আমাকে এত সুখ আর আনন্দ দিতে পারে নাই আবার স্বামী কখনও আমাকে মাঠকে দেয় নাই ভাসুর আজ আবার মাঠে কি আমাকে পাগল করে দিল কিছুক্ষণের মধ্যে আমি ভাসুরের মুখে তার ভাসুর আমার মুখে পানি ঢেলে দিলো কিছুক্ষণ চুপচাপ শুয়ে রইলাম আমি ভাসুরের খেলোয়াড় নিয়ে আয়.


আমার মাথায় হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করতে লাগলাম আমার মনে হতে লাগল আমি যেন আমার 18 বছর বয়সে ফিরে এসেছে আমি বললাম ভাসুর এবার আমাকে কাজ করবেন ভাসুর বলল হ্যাঁ তোমাকে কাজ করব ভাসুরের খেলোয়াড় আবার শক্ত হয়ে উপর নিচে দুলছে আমি আমার নিচে বালিশ দিয়ে বললাম না এবার আমাকে কাজ করো আমার এইমাত্র ভাসুর বলল হ্যাঁ আজ তোমাকে আমি কাজ করবো এইমাত আমার শুধু আমার এই গান আমার এই পুরা শরীর আমার ভাসুর আমার ডাকতে লাগল আমার মুখে নিয়ে চুষতে লাগল এরপর আমার মাথা খেতে লাগলো আমার মাথায় হালকা কামড় দিতে লাগল আমি পাগল হয়ে উঠলাম আমি আর সহ্য করতে পারছিলাম না আমি চিৎকার করে বললাম আমাকে আর কষ্ট দিস না জলদি তোর খেলোয়াড় আমার মাঠে নামা বাবা আমি আর থাকতে পারছি না আমি মরে যাব তোর খেলোয়াড়.



না দেখলে আমার মাথা ঠিক করে জোরে এক ধাক্কা মারলো করে একটা শব্দ হয় আমার মুখের ভিতর নামল আমি একটু ব্যথা পেলাম আজ প্রায় চার বছর পর আবার মাঠে খেলোয়াড় নামল আমি ব্যাথায় চিৎকার দিতে লাগলাম আমার কথার কোনো কর্ণপাত না করে খেলোয়াড় জোরে জোরে ধাক্কা মেরে ঢুকাতে আর বের করতে লাগল কিছুক্ষনের ভিতর আমারো মজা লাগতে শুরু করলো আমিও ওর চাপের সাথে তাল মিলাতে লাগলাম আর চিৎকার করে বললাম ভাসুর অনেক মজা লাগছে আরও জোরে বাবা আরো জোরে তামান্না ফাটাইয়া দে বাবা বলল মজা লাগছে তোমায় আমার খেলোয়াড় তোমার মাঠের ভেতর নেমে অনেক খুশি এভাবে দেশের প্রায় 25 মিনিট আমাকে কাজ করে আবার দুইবার পানি বের করে ভাসুর আমার মাটির ভিতরে মেশিনের পানি খেয়ে দিল আমার উপর শুয়ে রইলো আমি আমার দুই হাতে জড়িয়ে ধরে রইলাম.