Monday, November 4, 2024

হিসু_করতে_গিয়ে_টয়লেটে_গনছুদন_খেলাম।_Bangla_Choti_Golpo_।_বাংলা_চটি

হিসু_করতে_গিয়ে_টয়লেটে_গনছুদন_খেলাম 

পাবলিক টয়লেটের ভিতর তিনজন মিলে আমাকে

শ্রাবন্তীর মতো দেখতে 

আমার ভালোবাসার দুষ্টু মিষ্টি প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভাল আছেন আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি বন্ধুরা আজকে আপনাদের শোনাবো আমার জীবনে ঘটে যাওয়া একটা বাস্তব ঘটনা পাবলিক টয়লেটের ভিতর তিনজন মিলে আমাকে কিভাবে খেলাধুলা করল সেই ঘটনা শেয়ার করব আপনাদের সাথে তাই ভিডিওটি শেষ পর্যন্ত দেখুন আশা করি ভাল লাগবে আর আমার চ্যানেলটি এখনো যারা সাবস্ক্রাইব করেন নাই দ্রুত সাবস্ক্রাইব করে রাখুন তাহলে চলুন ঘটনাটি শুরু করি বন্ধুরা আমার নাম পারমিতা আমি 20 বছর বয়সী একজন গৃহবধূ মাত্র 6 মাস হলো আমার বিয়ে হয়েছে এখন মনে হতে পারে এত কম বয়সে বিয়ে কি করে হলো সেটাও বলবো প্রথমে আমার রুপের বনা দি অনেকে বলে আমাকে নাকি বাংলা নায়িকা শ্রাবন্তীর মতো দেখতে যদিও আমিও তাই মনে করি.



তবে শ্রাবন্তীর থেকে লম্বা বেশি 5 ফুট 8 ইঞ্চি উচ্চতা 34 31 34 সাইজ আমি রাস্তা দিয়ে গেলে সবাই আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে আমার মুখটা নাকি খুব সুন্দর আর এটাই আমার কাল হয়ে দাঁড়ালো আমরা যেখানে থাকতাম সেটা গ্রাম কিন্তু আধুনিকতার ছোঁয়া লেগেছে গ্রামের দিকে যেমন হয় কম বয়সে বিয়ে আর আমি দেখতে সুন্দরী তাই আমারও মত সত্ত্বেও বাবা ছোটবেলার বন্ধু কলকাতাবাসী ছেলের সাথে বিয়ে দিয়ে দিল বোরিং হয়ে যাচ্ছে তাই না আচ্ছা এবার গল্পে আসি আমি বিয়ের আগে থেকেই বাংলা কল্পকাহিনীর পাঠাও অনেকদিন থেকেই ইচ্ছে ছিল আমার জীবনের গল্প আপনাদের সাথে শেয়ার করব আজ সুযোগ পেলাম ভেবেছিলাম আমার স্বামীর খেলাধুলার কাহিনী দিয়ে শুরু করব কিন্তু তার আগে আমার পাবলিক বাথরুমে খেলাধুলা খাওয়ার ঘটনা দিয়ে শুরু করা যাক আমার স্বামী ইম্পরট্যান্ট.





এক্সপোর্টের ব্যবসা করে সেইজন্য বেশিরভাগ সময় দেশের বাইরে থাকতে হয় অনেক জায়গায় আছে তার মধ্যে আমরা থাকতাম দমদমের ফ্ল্যাটে এটা বিয়ের দু মাস পরের ঘটনা সেবার অজয় বাড়ি ছিলনা আমি ঘুরতে গিয়েছিলাম বনগাঁতে আমার মাসির বাড়ি অনেকদিন পর মাসী মেসোর সাথে দেখা হয়েছে ওরা আমাকে ছাড়তে চাইছিল না আর আমাকে তো আসতেই হবে কারণ শ্বশুর-শাশুড়ি কালকে আসবে বাড়িতে ওনারা একটা বিয়েবাড়িতে গেছিল মাসিরা আমাকে ছাড়তে দেরী করল তার ফলস্বরূপ আমার অনেক লেট হয়ে গেল মাসির বাড়ি থেকে বাসে এক ঘণ্টা অপেক্ষা করে এসে নামলাম বাসস্ট্যান্ডে তখন আমি ছিলাম বনগাঁ স্টেশন থেকে 10 কিলোমিটার দূরে একটা বাসস্ট্যান্ডে.


হঠাৎই আমার পায়খানা লাগে হয়তো মাসি বাড়িতে বেশি করে খাওয়ার ফল তখন আমি বাসস্ট্যান্ডের বাইরে বাথরুম খুজতে লাগলাম এদিকে সন্ধ্যা 7 টা 30 বাজে অনেকক্ষণ খুঁজেছি করে না পাওয়ার পর আমি গুগল ম্যাপের সাহায্যে নিলাম আর পেয়েও গেলাম একটা বাথরুম কিন্তু বাস স্ট্যান্ড থেকে একটু দূরে কিন্তু আমার তো কোন কিছু করার নেই আমাকে বাথরুম করতেই হবে রিকশায় করে সেখানে গেলাম মিনিমাম দুই কিলোমিটার দূরে সেখানে গিয়ে দেখলাম ছেলে আর মেয়েদের জন্য আলাদা বাথরুম যেমনটা হয় কিন্তু একটা থেকে আরেকটাতে যেতে হলে এক মিনিট লাগবে কিন্তু গিয়ে দেখলাম মেয়েদের বাথরুম পুরোপুরি ভর্তি ছিল আর আমার আগে তিনজন ছিল এদিকে আমার পায়খানা লেগেছিল খুব জোরে কি করবো ভাবছিলাম তখন আমি ওখানকার বুড়ো গেটম্যান কি বলতে উনি আমাকে অনেকক্ষণ ধরে দেখলেন তারপর আমাকে বললেন আচ্ছা কোন ব্যাপার নেই আপনি ছেলেদের বাথরুমে ঢুকে যান আমিতো সোজাসুজি একটা ছেলেদের.



তুমি ঢুকে গেলাম আমি গিয়ে দরজা খুলে বসে পড়ে সঙ্গে সঙ্গে দরজা লাগিয়ে দিয়ে প্রাকৃতিক কাজ করা শুরু করে দিলাম যেন শান্তি পেলাম কিছুক্ষণ পর হঠাৎ শুনি আমার পাশের বাথরুম থেকেই একটা ছেলে বলছে ভাই ওপারে কে আছিস বাইরে একটা মেয়ে দাঁড়িয়েছিল দেখেছিস তারপর আরেকটা বাথরুম থেকে একজন বলে উঠল হ্যাঁ ভাই কি মেয়ে মাইরি এইসব মেয়েগুলোকে একবার কাজ করতে পারলেন না জীবন শান্তি স্বর্গ সুখ পাওয়া যাবে আমিতো ভয়ে ভয়ে ওদের কথা চুপচাপ শুনতে লাগলাম আর ভেবে নিলাম যে এদের বার হওয়ার আগেই আমাকে বেরিয়ে যেতে হবে সেই মতো তারাতারি ধুয়ে নিয়ে বাইরে বের হয়ে আসলাম আর যেখানে টাকা দেয় ওখানে টাকা দিতে গেলাম যে বুড়ো লোকটাকে বললাম কাকু কত টাকা হয়েছে উনি বললেন 10 টাকা এবার আমার মনে পড়ল তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে রিকশাতে আমি আমার পাঁচটা ফেলে এসেছি আর এতক্ষণে রিকশা ওয়ালা হয়তো পার্সটা নিয়ে চলে গেছে.

আমি তো এবার চিন্তায় পড়ে গেলাম কি করব এখন আমি বুড়ো লোকটাকে বললাম কাকু আমি টাকাটা কালকে এসে দিয়ে যাব আমি আমার পাঁচটা হারিয়ে ফেলেছি উনি বললেন না না তা বললে তো হবে না আমাদের মালিক কালকে সকালে আসবেন তুমি এখানে বস উনি আসলে উনার কাছে বলে তুমি যাবে আমি তো চিন্তায় পড়ে গেলাম কি করব মাত্র 10 টাকার জন্য বাথরুমের ভিতরে এই গন্ধের সারাক্ষণ বসে থাকবো নমুনার ভিতরে সারারাত এমন সময় ওপারের দ্রুত বাথরুমের দরজা খুলে গেল আর সেই লোক দুটো বেরিয়ে আসলো একজন লম্বা-চওড়া কাল আরেকজন একটু মোটা দুজন বেরিয়ে এসে বলল কি হয়েছে এখানে বুড়ো লোকটি সব ঘটনা বলল আমি অন্যদিকে ফিরেছিলাম কি কুৎসিত দেখতে লোক দুটো উনি বললেন ঠিক আছে মাত্র 10 টাকা তো ওটা কোন ব্যাপার না আমি দিচ্ছি তবে আমি বললাম তবে কী বললেন দেখুন ম্যাডাম আপনাকে তো আমরা ফ্রিতে 10 টাকা দিতে পারি না আপনি যদি আমাদেরকে কিছু দেন.


তার বদলে আমরা আপনাকে 10 টাকা দিতে পারি আমি বললাম আমার কাছে তো কিছুই নেই আছে আছে ম্যাডাম ভালো করে ভেবে দেখুন আমি বুঝতে পারলাম ওরা কি চাইছে আমি রেগে গেলাম বেয়াদবে দল লজ্জা করেনা একটা মেয়ের সাথে এভাবে কথা বলতে ওরা বললো দেখুন ম্যাডাম আমরা শুধুমাত্র আপনার মাঠটাকে চাইছি এবার আপনার ব্যাপার আমি বললাম 10 টাকা কেন 10 লাখ টাকা দিলেও আমার এই মাঠ আপনাদেরকে দেব না এটার উপর শুধু আমার স্বামীর অধিকার আছে উনারা বললেন দেখুন ম্যাডাম আমরা তো আপনাকে জোর করিনি আপনি যদি না দিতে চান দেবেন না তার জন্য এখানে সারারাত বসে থাকতে হবে হয়তো সেই সুযোগে এই বুড়ো কাকু আপনাকে কাজ করে দিতে পারে কিকাকু কাজ করে দেবেন তো বলে লোকদুটো বিশ্রীভাবে হাসতে লাগল লোকটাও হাসতে লাগল আমি বুঝতে পারলাম যে আজকে এদের হাত থেকে আমার নিস্তার নেই আমি ভাবছিলাম আজকে আমার কি হতে চলেছে.

শুধু শুধু আমার স্বামী ছাড়া আর কাউকে আমি দিই নি সেটা আজ এই লম্পট দের হাতে আমাদের তুলে দিতে হবে ভেবেই আমি শিউরে উঠলাম আমি জানতাম আমি যদি রাজি না হয় তাহলে এরা আমাকে জোর করে কাজ করবে আমার চোখ দিয়ে জল চলে আসলো তখন ওদের মধ্যে থেকে লোকটা বলল দেখুন ম্যাডাম চামড়ার জিনিস সব ঠিকঠাক হয়ে যাবে আর আপনিও সুখ পাবেন আমি চোখ বন্ধ করে নিলাম আর কিছুক্ষণ পরেই আমার মুখে একটা মুখের স্পর্শ পেলাম আর সাথে সাথে পেটের উপরে একজোড়া আর মাটির উপরে এক জোড়া হাতের স্পর্শ পেলাম সঙ্গে সঙ্গে চোখ খুলে দেখলাম লম্বা লোকটি আমার মুখে মুখ লাগিয়ে দাঁড়িয়েছে আর বেটে লোকটি আমার মাথায় হাত দিয়ে আর বুড়ো লোকটি আমার পেঁপের হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে আমি ছাড়ানো একটা হালকা চেষ্টা করলাম কিন্তু বিফল হলাম আমি নিজেও জানতাম আজকে এদের হাত থেকে ছাড়া পাব না ভাগ্যে যা আছে তাই হবে লোকটি বুড়ো লোকটি কে বলল খুব ভালো করে কাজ করতে চাইলে দরজাটা দিয়ে.



বুটের দড়ি দিতে গেল তার দুজন আমাকে দু দিক থেকে জড়িয়ে ধরলো আমি তো ভাবতে লাগলাম আর হালকা হালকা কাঁদতে লাগলাম একজন আমার আপেলগুলো চাপতে লাগল আমি কেঁপে উঠলাম অজয় পরেই কেউ আমার আপেলে হাত দিলো আর একজন আমার মাথায় হাত বুলাতে লাগল বুড়ো লোকটি দরজা দিয়ে চলে আসলো আর বলল কি বাড়ির বউ এর মতো করছিস ওকে আজ পাগলের মতো উল্টোপাল্টা কাজ করবো ওরা দুজন ঠিক বলেছে এরকম মেয়ে জীবনে আর পাবো না আজ সারারাত একই মন ভরে কাজ করব ওদের এসব কথা শুনে আমার কেমন একটা হতে লাগল সে আমার টেনে খুলতে লাগল আমি কোনো বাধা দিলাম না অমর্ত্য সেন বলেছিলেন যখন তুমি নিশ্চিত যে খেলাধুলা থেকে বাঁচার উপায় নেই তখন তা উপভোগ করা না শুধু ছোট ছোট কাপড় পরা ছিলো আমি সব.

নিচের ছোট প্যান্ট পরি আমার আপেলগুলো জোরে চেপে দিল আমি ব্যথায় শব্দ করে উঠলাম লোকটা আমার গিফট টা খুলতে লাগল খুলে বলল কিরে মাঠটাকে তো বিশাল আগলে রেখেছিস.
বলেই বসে পড়ল আর উপর দিয়ে হাত বোলাতে লাগলো এদিকে কমলালেবু চাপ ছিল আর মুখে খাচ্ছিল দাড়িয়ে থাকতে থাকতে এই নির্যাতনের ব্যথা করছে লোকটা বলল অনেক হয়েছে সারারাত সময় আছে এবার মেয়েটাকে একবার করে কাজ করা যাক বলেই আমার পেঁপের কাপরটা টেনে ছিড়ে দিল আর আমার কমলালেবু গুলো লাফিয়ে বের হয়ে আসলো ওরা তিনজনই অবাক একনজরে আমার আপেলের দিকে তাকিয়ে আছে সমস্যা নেই বলে উঠলো অপূর্ব একটা বলল কিরে তোর বর তোর আপেল এর দিকে নজর দেয় না নাকি আমি চুপ করেছিলাম বলল নজর দেয় না নিশ্চয়ই আজকাল ছেলেদের এই একটাই সমস্যা শুধু মাঠে মহারাজ দিতে পারলেই বাঁচে একটু জেরসে কাজ করবে সে ধৈর্য নেই আমার আপেলের মাঝে মুখ আমি আবারও কেঁপে উঠলাম.


গুলো খুলল বেরিয়ে আসলো আমার আজ সকালে পরিষ্কার করা মাঠটা ওরা বলল কি ভাগ্যে আজ আমাদের লোকটি বলল নামকিতোমার আমি বললাম পারমিতার সবাই পারো বলে ডাকে যেমন নাম তেমন শরীর ভগবান তোকে বানানোর সময় মন দিয়ে বানিয়েছে আর সেটা বোধহয় আমাদের কথা ভেবে সবাই হাসতে লাগল বুড়ো বলল তা পারো দেখি তুমি আজ কত খেলা খেতে পারো বলে একটা আংগুল আমার মাঠে নামিয়ে দিল আর আমি ওর ঝটকা মেরে সরে আসলাম তোর সাহস তো কম নয় রে দাদা আজ তো মাঠে চাষ করে ফালাফালা করে দেব লোকটা আমার আপেলগুলো খামছে ধরলো আর বুড়ো মাঠে মুখ লাগালো লোকটা এবার মাছ দুটো মাঝে আঙ্গুল ঘষতে লাগল আক্রমণে আমি হারিয়ে গেলাম তারপর তারা এক এক করে সবাই তাদের খুলে ফেলল তাদের এক একটা খেলোয়ার দেখে আমি ভয়েজ.

হয়ে গেলাম আমার স্বামীর খেলোয়াড়ের অর্ধেকও হবে না এত বড় খেলোয়ার আমার এই ছোটো মাঠে কিভাবে নামাবো ভাবতেই আমার চোখে পানি চলে আসলো তারপর তারা আমাকে শুইয়ে দিল লম্বা লোকটি যখন তার খেলোয়াড় আমার মাথা রাখলো আমি চমকে উঠলাম অনেক জোরে চাপ দেয়া সত্বেও অত বড় খেলোয়ার কোন ভাবেই আমার মাঠে নামছে না তারপরও তো দিয়ে যখন চাপ দিল কিছুটা যাওয়ার পরে আমি জোরে একটা চিত্কার দিলাম আমার মনে হচ্ছে আমার আমাকে একটা গরম লর নেমে যাচ্ছে আমি কোনোভাবেই সহ্য করতে পারছিলাম না তাদের বললাম প্লিজ আমাকে ছেড়ে দেয় না আমি মরে গেলাম আপনাদের পায়ে ধরি আমাকে ছেড়ে দেন তারা আমার কথা না শুনে মনের আনন্দে কাজও করতে লাগল আমার মাঠে কিছু সময় যাওয়ার পর আমার যন্ত্রণা তা কিছুটা কমে গেল আমার তখন ভিতরে একটা ভাল কাজ করতেছিল.

মোটকথা তখন আমিও বিষয়টা উপভোগ করতে লাগলাম কিছুক্ষণ পর দেখি আমার মা ফেটে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে কিন্তু তাতেও তাদের মনে কোনো দয়া মায় হলো না এভাবে এক এক করে তিনজনই আমাকে সারারাত ধরে পাবলিক টয়লেটের ভিতর কাজ করলো মাত্র 10 টাকার বিনিময় এমনকি বাঁচাও আমাকে ছাড়লো না সকালের দিকে আমি হাটতে পারতেছিলাম না তারা আমাকে একটা ব্যথার ওষুধ খাওয়ায় দিয়ে আমাকে গাড়িতে তুলে দিল কি হলো বন্ধুরা হাতে কাজ করা শুরু করে দিলে নাকি এরকম জীবন কাহিনী শুনলে কারিবা মাথা ঠিক থাকে আর যাই করো কেউ কাপড়-চোপড় নষ্ট কইরোনা তার জন্য কিন্তু আমি দায়ী থাকবো না তো বন্ধুরা আজকের ভিডিওটি এ পর্যন্তই আশা করি ভিডিওটি আপনার অনেক ইনজয় করেছেন আর ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করে দাও তাহলে এরকম নতুন নতুন ভিডিও প্রতিদিন আপলোড হওয়ার সাথে সাথেই সবার আগে পেয়ে যাবেন.

তো বন্ধুরা আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি দেখা হবে আগামীকালের নতুন কোন ভিডিওতে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন এবং আমার সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ.